হ্যালো বন্ধুরা, আমি এই আর্টিকেলে বর্তমানে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম কত এই বিষয়ে আপডেটেড তালিকা আপনাদের জন্য উপস্থাপন করেছি, তাই সম্পূর্ন আর্টিকেলটি পড়ুন। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থানের পাশাপাশি বিদ্যুৎ এখন একটি মৌলিক চাহিদায় পরিণত হয়েছে। শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত সর্বত্রই বিদ্যুতের সুবিধা পৌঁছে গেছে। ডিজিটাল যুগে বিদ্যুৎ ছাড়া দৈনন্দিন জীবনে চলা প্রায় অসম্ভব। প্রযুক্তির বিকাশ ও বিদ্যুতের সহজলভ্যতায়, মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়েছে। বিদ্যুৎ ছাড়া আধুনিক সভ্যতা এখন আর কল্পনা করা যায় না। এই আর্টিকেলে আমরা জানব, বাংলাদেশে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম, কীভাবে বিভিন্ন ট্যারিফ অনুসারে বিদ্যুতের মূল্য নির্ধারণ করা হয়, এবং সর্বশেষ মূল্যবৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
বিদ্যুতের মূল্য নির্ধারণে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই কমিশন ১৩ মার্চ, ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। তাদের কাজ হলো বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম নির্ধারণে গণশুনানি করে মূল্য নির্ধারণ করা। সম্প্রতি, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখে বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধির মূল কারণ হলো ভর্তুকি সমন্বয় এবং জনস্বার্থে বিদ্যুতের খরচ সামঞ্জস্যপূর্ণ করা।
বিদ্যুতের দাম নির্ধারণে বিভিন্ন শ্রেণীর গ্রাহকদের জন্য আলাদা আলাদা ট্যারিফ নির্ধারণ করা হয়। যেমন, আবাসিক, বাণিজ্যিক, শিল্প খাত, ব্যাটারি চার্জিং স্টেশন, এবং অটো রিকশার জন্য পৃথক ট্যারিফ রয়েছে। উল্লেখিত দামগুলো বর্তমানে কার্যকর ট্যারিফ অনুযায়ী। বিইআরসি বিভিন্ন সময়ে এই ট্যারিফ পরিবর্তন করে, যা গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের খরচে প্রভাব ফেলে।
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বিল তৈরিতে একটি অভিন্ন বিদ্যুৎ রেট ব্যবহৃত হয়, যা দেশের সকল বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান অনুসরণ করে থাকে। বিদ্যুৎ রেট নির্ধারণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন বিপিডিবি, বিআরইবি, নেসকো, ওজোপাডিকো, ডিপিডিসি এবং ডেসকো একই ট্যারিফ ব্যবহার করে। এই ট্যারিফের ভিত্তিতে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী গ্রাহকদের মধ্যে বিদ্যুৎ খরচ অনুযায়ী ৯টি বিভাগে ভাগ করা হয়। প্রতিটি বিভাগের বিদ্যুতের দাম একে অপরের থেকে ভিন্ন হয়ে থাকে, যা নির্দিষ্ট ট্যারিফের ওপর নির্ভর করে।
সূচিপত্র
বর্তমানে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম কত
বাংলাদেশে বিদ্যুতের দাম (বিদ্যুতের প্রতি ইউনিটের দাম কত) নির্ধারণে মোট ৯টি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করা হয়েছে। এই ৯টি ট্যারিফ নিম্নরূপ:
- আবাসিক (এলটি-এ, এমটি-১)
- সেচকাজে ব্যবহৃত পানির পাম্প (এলটি-বি, এমটি-৮)
- বাণিজ্যিক (এলটি-ই, এমটি-২, এইচটি-২)
- শিল্প (এলটি-সি, এমটি-৩, এইচটি-৩)
- নির্মাণ (এলটি-সি২, এমটি-৪, এইচটি-৪)
- শিক্ষা, ধর্মীয়, দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল (এলটি-ডি১, এমটি-৫)
- রাস্তার বাতি ও পানির পাম্প (এলটি-ডি২)
- ব্যাটারি চার্জিং স্টেশন (এলটি-ডি৩, এমটি-৭)
- অস্থায়ী (এলটি-টি, এমটি-৬)
প্রতিটি ট্যারিফের ভিন্ন ভিন্ন মূল্য নির্ধারিত আছে, যা নির্ভর করে বিদ্যুৎ ব্যবহারের ধরন এবং ব্যবহারকারীর প্রয়োজনের ওপর।
আবাসিক বিদ্যুৎ বিল ইউনিট কত
আবাসিক ট্যারিfe, বিশেষত এলটি-এ এবং এমটি-১, বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন স্তরে ভাগ করা হয়েছে।
ইউনিট পরিমাণ (কিঃ ওঃ লোড পর্যন্ত) | প্রতি ইউনিট মূল্য (টাকা) |
---|---|
০ – ৫০ ইউনিট | ৪.৬৩ টাকা |
৫১ – ৭৫ ইউনিট | ৫.২৬ টাকা |
৭৬ – ২০০ ইউনিট | ৭.২০ টাকা |
২০১ – ৩০০ ইউনিট | ৭.৫৯ টাকা |
৩০১ – ৪০০ ইউনিট | ৮.০২ টাকা |
৪০১ – ৬০০ ইউনিট | ১২.৬৭ টাকা |
৬০০ এর উপরে | ১৪.৬১ টাকা |
এমটি-১ ট্যারিফে, অর্থাৎ যারা ৫০ কিঃ ওঃ লোডের উপরে বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন, তাদের জন্য একাধিক রেট নির্ধারিত আছে। এখানে বিদ্যুৎ খরচের সময় অনুসারে তিনটি রেট রয়েছে: ফ্ল্যাট রেট, পিক রেট এবং অফ-পিক রেট।
রেট প্রকার | প্রতি ইউনিট মূল্য (টাকা) |
---|---|
ফ্ল্যাট রেট | ১০.৫৫ টাকা |
পিক রেট (৫ টা – ১১ টা) | ১৩.২৯ টাকা |
অফ-পিক রেট | ৯.৫০ টাকা |
বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ বিল ইউনিট কত
বাণিজ্যিক ব্যবহারকারীদের জন্য বিদ্যুতের মূল্য নির্ধারণ করা হয় এলটি-ই, এমটি-২ এবং এইচটি-২ ট্যারিফে।
ইউনিটের ধরণ | রেট প্রকার | প্রতি ইউনিট মূল্য (টাকা) |
---|---|---|
এলটি-ই (৫০ কিঃ ওঃ পর্যন্ত) | ফ্ল্যাট রেট | ১৩.০১ টাকা |
পিক রেট | ১৫.৬২ টাকা | |
অফ-পিক রেট | ১১.৭১ টাকা | |
এমটি-২ (৫০ কিঃ ওঃ উপরে) | ফ্ল্যাট রেট | ১১.৬৩ টাকা |
পিক রেট | ১৪.৫৭ টাকা | |
অফ-পিক রেট | ১০.৪৮ টাকা | |
এইচটি-২ (৫ মেঃ ওঃ উপরে) | ফ্ল্যাট রেট | ১১.৩৯ টাকা |
পিক রেট | ১৪.৪০ টাকা | |
অফ-পিক রেট | ১০.২৬ টাকা |
শিল্প প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিল
শিল্প খাতের জন্য বিদ্যুৎ ট্যারিফ নির্ধারণ করা হয়েছে এলটি-সি, এমটি-৩, এবং এইচটি-৩ এর মাধ্যমে।
ইউনিট প্রকার (লোড অনুযায়ী) | রেট প্রকার | প্রতি ইউনিট মূল্য (টাকা) |
---|---|---|
এলটি-সি (৫০ কিঃ ওঃ পর্যন্ত) | ফ্ল্যাট রেট | ১০.৭৬ টাকা |
পিক রেট | ১২.৯৫ টাকা | |
অফ-পিক রেট | ৯.৬৮ টাকা | |
এমটি-৩ (৫০ কিঃ ওঃ উপরে) | ফ্ল্যাট রেট | ১০.৮৮ টাকা |
পিক রেট | ১৩.৬২ টাকা | |
অফ-পিক রেট | ৯.৭৫ টাকা | |
এইচটি-৩ (৫ মেঃ ওঃ উপরে) | ফ্ল্যাট রেট | ১০.৭৫ টাকা |
পিক রেট | ১৩.৪৭ টাকা | |
অফ-পিক রেট | ৯.৬৯ টাকা |
ব্যাটারি চার্জিং স্টেশন ট্যারিফ
বাংলাদেশে ব্যাটারি চালিত যানবাহন বৃদ্ধি পাওয়ায় এলটি-ডি৩ এবং এমটি-৭ ট্যারিফ নির্ধারণ করা হয়েছে।
ইউনিট প্রকার (লোড অনুযায়ী) | রেট প্রকার | প্রতি ইউনিট মূল্য (টাকা) |
---|---|---|
এলটি-ডি৩ (৫০ কিঃ ওঃ পর্যন্ত) | ফ্ল্যাট রেট | ৯.৬২ টাকা |
পিক রেট | ১২.১৪ টাকা | |
অফ-পিক রেট | ৮.৬৬ টাকা | |
সুপার অফ-পিক রেট | ৭.৬৮ টাকা | |
এমটি-৭ (৫০ কিঃ ওঃ উপরে) | ফ্ল্যাট রেট | ৯.৫৯ টাকা |
পিক রেট | ১২.১৪ টাকা | |
অফ-পিক রেট | ৮.৬৩ টাকা | |
সুপার অফ-পিক রেট | ৭.৭১ টাকা |
বিদ্যুৎ ইউনিট রেট পরিবর্তনের প্রজ্ঞাপন
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রেট পরিবর্তনের ক্ষেত্রে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মূল্যহার ঘোষণা করা হয়। এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ রেট পরিবর্তনের তারিখসহ বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা হয়, যা PDF ফাইল আকারে পাওয়া যায়। এই প্রজ্ঞাপনে বিদ্যুৎ রেট সম্পর্কিত সকল তথ্য একসাথে থাকে, যা গ্রাহকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশে বিদ্যুতের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিল্প কারখানা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এবং আবাসিক এলাকায় বিদ্যুতের ব্যবহার ক্রমাগত বাড়ছে। চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে সামঞ্জস্য আনতে সরকার মাঝে মাঝে বিদ্যুতের মূল্য সমন্বয় করে থাকে।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রধান কারণগুলো ছিল:
- ভর্তুকি কমানো: সরকার বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির একটি বড় কারণ।
- জনসংখ্যা বৃদ্ধির চাপ: দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে বিদ্যুতের চাহিদাও বেড়েছে, যা বিদ্যুতের সরবরাহে সংকট তৈরি করছে।
- জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি: বিশ্ববাজারে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচও বেড়েছে।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা দেশের অধিকাংশ অঞ্চলে পৌঁছে গেছে। সরকার বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে। ২০২৪ সালে দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ২৫,০০০ মেগাওয়াট। তাপবিদ্যুৎ, গ্যাসবিদ্যুৎ, হাইড্রো পাওয়ার, এবং নবায়নযোগ্য শক্তির মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে।
বিভিন্ন শ্রেণীতে বিদ্যুতের খরচ
আবাসিক খাতে বিদ্যুতের ব্যবহার বেশিরভাগই গৃহস্থালির কাজে হয়। যেমন: ফ্রিজ, টেলিভিশন, এসি ইত্যাদির ক্ষেত্রে। বর্তমান ট্যারিফ অনুযায়ী, আবাসিক বিদ্যুতের দাম ১ ইউনিটে ৭.৪০ টাকা।
বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে যেমন দোকান, রেস্টুরেন্ট, অফিসে বিদ্যুতের চাহিদা তুলনামূলক বেশি। বাণিজ্যিক খাতের বিদ্যুতের দাম প্রায় ১০.৫০ টাকা প্রতি ইউনিট।
শিল্প খাতে বিদ্যুতের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি থাকে। বিভিন্ন কলকারখানায় বিদ্যুতের ব্যবহার দৈনিক হাজার হাজার ইউনিট পর্যন্ত হয়। এখানে বিদ্যুতের ট্যারিফ নির্ধারণ করা হয়েছে ৮.৫০ টাকা প্রতি ইউনিট।
ইলেকট্রিক গাড়ি ও অটো রিকশার ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। এই খাতে বিদ্যুতের দাম অন্যান্য খাতের চেয়ে বেশি, যা ১১.০০ টাকা প্রতি ইউনিট।
প্রিপেইড মিটারে বিদ্যুৎ খরচ একটু ভিন্ন হয়, যেখানে প্রতি ইউনিটের দাম প্রায় ৯.০০ টাকা।
বর্তমানে, বিদ্যুতের চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়াতে এবং চাহিদা মেটাতে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ভবিষ্যতে, নিম্নোক্ত সমস্যাগুলোর সমাধান করা অত্যন্ত জরুরি:
- নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস বৃদ্ধি করা: সৌর শক্তি, বায়ু শক্তি, এবং হাইড্রো পাওয়ার প্রকল্প বাড়িয়ে জ্বালানি খাতে নির্ভরতা কমাতে হবে।
- জ্বালানির দক্ষ ব্যবহার নিশ্চিত করা: বিদ্যুতের অপচয় রোধে জনগণকে সচেতন করতে হবে।
- নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার: স্মার্ট গ্রিড এবং স্মার্ট মিটার ব্যবহার করে বিদ্যুতের অপচয় কমাতে হবে।
বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির তালিকা সাম্প্রতিক পরিবর্তন
সরকার প্রতি বছর বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির (প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ এর দাম) প্রস্তাব নিয়ে আসে এবং এটি বিইআরসি-র মাধ্যমে অনুমোদিত হয়। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সরকার বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল:
- ভর্তুকি কমানো।
- জ্বালানি মূল্য বৃদ্ধি।
- বৈদেশিক মুদ্রার সংকট।
বিদ্যুৎ খরচ কমাতে আমাদের কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। যেমন:
- অপ্রয়োজনীয় আলো ও ফ্যান বন্ধ রাখুন।
- এনার্জি সেভিং বাল্ব ও এলইডি লাইট ব্যবহার করুন।
- সোলার প্যানেল স্থাপন করুন।
শেষ কথা
বন্ধুরা, এই আর্টিকেলে আমি বর্তমানে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম কত (বিদ্যুতের দাম প্রতি ইউনিট) এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। বিদ্যুৎ খরচের উপর ভিত্তি করে ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিদ্যুতের দাম নির্ধারিত হওয়ায়, গ্রাহকরা সহজেই তাদের চাহিদামত ট্যারিফ নির্বাচন করতে পারেন। তবে, বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রভাব সাধারণ জনগণের উপর বেশ প্রভাব ফেলছে। বিদ্যুতের ট্যারিফ নিয়ে সমন্বিত প্রজ্ঞাপন অনুসরণ করে দেশের বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সেবাদান নিশ্চিত করছে।
বিদ্যুৎ এখন মানুষের জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শ্রেণীর গ্রাহকদের জন্য বিদ্যুতের দাম পৃথকভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে। বর্তমানের মূল্যবৃদ্ধি বিভিন্ন কারণে ঘটেছে, তবে সরকারের লক্ষ্য হলো ভবিষ্যতে বিদ্যুতের সরবরাহ নিশ্চিত করা। বিদ্যুতের অপচয় রোধ ও নবায়নযোগ্য শক্তির প্রসারে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলে আগামী দিনে বিদ্যুতের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে। বন্ধুরা, আপনি বাজার দর সম্পর্কে অন্যান্য তথ্য জানতে আমাদের বাজার দর ক্যাটাগরিটি পড়ুন।
DISCLAIMER
এই আর্টিকেলে এবং আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রদত্ত তথ্যগুলি বিশ্বাসযোগ্য, যাচাই করা এবং অন্যান্য বিশ্বস্ত মিডিয়া হাউস থেকে নেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য যে আমরা সমস্ত নির্ভুল তথ্য দিয়েছি। কোনো প্রতিক্রিয়া বা অভিযোগের জন্য [email protected] মেইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।